Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.
আজ হোয়াট্সঅ্যাপের দ্বারা সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল একটি ছবি আমাদের কাছে এসে পৌঁছায়। ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি ঘরের মধ্যে লোহার জাল দিয়ে ঘেরা জায়গার একপাশে শয়ে শয়ে মানুষ রয়েছে। ছবিতে লেখা আছে যারা অসমে যারা বিজেপিকে ভরসা করেছিল তারাই আজ ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দি।
একই ছবি ফেসবুক থেকেও আমরা পেয়েছি।
Fact check / Verification
এই ছবিটির সাথে অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পের কোনো সম্পর্ক নেই। রিভার্স ইমেজ সার্চ করার পর জানা যায় এই ছবিটি টেক্সসাসের একটি ডিটেনশন সেন্টারের। The Guardian, BBC News এবং ABC News এর ২০১৯ সালের প্রকাশিত রিপোর্টে এই ছবিটি এবং এর সম্পর্কে দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায় আমেরিকাতে যুক্তরাস্ট্রের বিচ্ছিন্ন অভিবাসী পরিবারের মামলার চুক্তি অনুযায়ী পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া বাচ্চাদের মার্কিন কাস্টম ও বর্ডারে ৭২ ঘন্টার বেশি সময় রাখা যাবে না। এই ডিটেনশন ক্যাম্পটি টেক্সসাসের ক্লিন্টে যেখানে পরিবারের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া বাচ্চাদের রাখা হয়েছিল। ছয়জন আইনজীবী এই ক্যাম্পে যান আটক বাচ্চাদের সাথে কথা বলার জন্য। জানা যায় এখানে না পর্যাপ্ত খাবার,জল এমনকি শীতে পড়ার মতো বা এগিয়ে দেওয়ার মতোও কোনো কিছু এই বাচ্চাদের কাছে নেই।
Conclusion
টেক্সসাসের পরিবারের থেকে আলাদা হয়ে যাওয়া বাচাদের আমেরিকা ও মেক্সিকোর মাঝে অবস্থিত টেক্সসাসের একটি ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হয়েছিল। ২০১৯ সালের এই ছবি এখন সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়েছে অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পের নামে।
Result – Partially false
Our sources
BBC News – https://www.bbc.com/news/business-48842434
The Guardian – https://www.theguardian.com/us-news/2019/jul/08/migrant-children-detention-center-texas-attorney-health-crisis
সন্দেহজনক কোনো খবর ও তথ্য সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া জানাতে অথবা সত্যতা জানতে আমাদের লিখে পাঠান checkthis@newschecker.in অথবা whatsapp করুন- 9999499044 এই নম্বরে। এছাড়াও আমাদের সাথে Contact Us -র মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন ও ফর্ম ভরতে পারেন ।
Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.