Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.
Claim
ফেসবুকে ভাইরাল দাবি অস্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানী মহাকাশ থেকে 1,28000 ফুট লাফ দিয়ে 4 মিনিট 5 সেকেন্ডে 1236 কিলোমিটারের যাত্রা শেষ করে পৃথিবীতে পৌঁছেছেন। সাথে আরো বলা হয়েছে তিনি স্পষ্ট দেখেছেন পৃথিবী নড়ছে। ফেসবুকে অনেকেই পোস্ট করছেন এই ‘অসাধারণ’ ভিডিওটি। যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে সেখানে আমরা BBCর লোগো দেখি।
একই ভিডিও আমাদের হোয়াট্সঅ্যাপে(9999499044) এসেছে। পাঠক জানতে চেয়েছেন এই ভিডিওটি এবং এর সাথে যে দাবি করা হয়েছে তা সত্যি কিনা।
Fact
অস্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানী মহাকাশ থেকে 1,28000 ফুট লাফ দিয়ে 4 মিনিট 5 সেকেন্ডে 1236 কিলোমিটারের যাত্রা শেষ করে পৃথিবীতে পৌঁছেছেন দাবিটির সত্যতা জানার জন্য গুগলে কিওয়ার্ড দ্বারা খোঁজার পর BBCর রিপোর্ট পাই।
BBCর ২০১২ সালের ১৪ই অক্টোবরের রিপোর্টে বলা হয়েছে অস্ট্রিয়ান নভোশ্চর ফেলিক্স বাউমগার্টনার ১২৮,১০০ ফুট উপরের থেকে থেকে লাফ দেন এবং পারি ১০ মিনিটের মধ্যে নিউ মেক্সিকো পৌঁছান।
তিনিই প্রথম স্কাইড্রাইভার যিনি শব্দের থেকেও বেশি বেগে পৃথিবীতে পৌঁছেছেন। ভাইরাল ভিডিওতে এবং BCC রিপোর্টার ভিডিওতে,দুটি জায়গাতেই আমরা দেখি RED BULL STRATOS MISSION CONTROL ROSWELL NEW MEXICO.
ফেলিক্স পরে একটি সাংবাদিক বৈঠকে বলেন ‘যখন আমি মহাকাশে ছিলাম তখন খুব শান্ত থেকে ছিলাম। তখন কারোর কোনো বিশ্বরেকর্ড ভাঙার কথা মাথায় থাকে না, বা কোনো বৈজ্ঞানিক তথ্যে নতুন কিছু সংযোজন করার কোথায় খেয়াল থাকে না। শুধু মাথায় থাকে কি ভাবে জীবিত নিজের বাড়ি পৌছাবো’ .
আমাদের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে অস্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানী মহাকাশ থেকে 1,28000 ফুট লাফ দিয়ে 4 মিনিট 5 সেকেন্ডে 1236 কিলোমিটারের যাত্রা শেষ করে পৃথিবীতে পৌঁছেছেন এই দাবিটি ভুল।
Result: Partly False
সন্দেহজনক কোনো খবর ও তথ্য সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া জানাতে অথবা সত্যতা জানতে আমাদের লিখে পাঠান checkthis@newschecker.in অথবা whatsapp করুন- 9999499044 এই নম্বরে। এছাড়াও আমাদের সাথে Contact Us -র মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন ও ফর্ম ভরতে পারেন।
Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.