Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.
Claim
সম্প্রতি ফেসবুকে ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কভিন্দের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে ওনাকে বলতে শোনা যাচ্ছে ধর্ষণে অভিযুক্তদের ফাঁসির আদেশ দেওয়ার নিয়ম লাগু করেছে ভারত সরকার। কিছু কিছু রাজ্যে এই ধরণের নক্কারজনক চিন্তাভাবনা পোষণকারীদের বিরুদ্ধে এটি একটি করা বার্তা ‘ .
Fact
সম্প্রতি বাংলায় ধর্ষণের সংখ্যা বেড়েছে। কিছুদিন আগে নদিয়ার হাঁসখালিতে একটি কিশোরী মেয়েকে স্থানীয় তৃণমূল দলের সদস্যের ছেলে ধর্ষণ করে প্রমান লোপাটের জন্য তাকে জ্বালিয়ে দিয়েছে। এই ঘটনা আর কিছুদিন পরে বীরভুমের বোলপুরের একটি খেলার মাঠ থেকে একটি আদিবাসী মেয়েকে কিছু যুবক তুলে নিয়ে গণ ধর্ষণ করে। পরে অপরাধীদের শনাক্ত করে তাদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নদিয়ার হাঁসখালির ঘটনার পর নদিয়ার লোকসভা সাংসদ মহুয়া মৈত্র নির্যাতিতার পরিবারের সাথে দেখা করেন এবং মিডিয়ার সামনে বলেন দোষী যেই হোক না কেন দল কখনও এই ধরণের কার্যকলাপ বরদাস্ত করবে না। অন্যদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী এক সভায় দাঁড়িয়ে বলেছেন হাঁসখালির যে মেয়েটি মারা গিয়েছে সে কি আদৌও ধর্ষণের শিকার নাকি সে অন্তঃসত্বা ছিল? নিজে একজন মহিলা হয়ে একটি কিশোরীর মৃত্যু নিয়ে কিভাবে এই ধরণের মন্তব্য করেন তা নিয়ে বিরোধী থেকে শুরু করে সিনেমা জগতের অনেকেই করা সমালোচনা করেছেন।
ফেসবুকে রাষ্ট্রপতির যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে সেই একই ভিডিওর তথ্য যাচাই করেছিলাম আমরা গত বছর। অন্যের এই ভিডিওটি সম্পাদিত করে হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে কোনো নাবালিকাকে ধর্ষণে অভিযুক্তদের ফাঁসির আদেশ দায়ের করা হয়েছে। কাশ্মীর, উত্তরপ্রদেশে কিছু নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা সামনে আসার পর থেকে ভারতে তোলপাড় শুরু হয়। এরপরই ২০১৯ সালে রাষ্ট্রপতি এই নির্দেশে নিজের মান্যতা প্রদান করেন।
Result:
Manipulated Media/ Altered Photo/Video
সন্দেহজনক কোনো খবর ও তথ্য সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া জানাতে অথবা সত্যতা জানতে আমাদের লিখে পাঠান checkthis@newschecker.in অথবা whatsapp করুন- 9999499044 এই নম্বরে। এছাড়াও আমাদের সাথে Contact Us -র মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন ও ফর্ম ভরতে পারেন ।
Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.