Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.
Claim
তুরস্ক-সিরিয়ার ভূমিকম্পকে কেন্দ্র করে ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেখানে হাতে রুটি ধরা ক্রন্দনরত বৃদ্ধের ছবি দেখা যাচ্ছে। দাবি, বৃদ্ধটি কোটিপতি ছিলেন কিন্তু রাতারাতি তিনি ফকিরে পরিণত হয়েছেন তুরস্কের এই ভূমিকম্পের পর।
Fact
হাতে রুটি ধরা ক্রন্দনরত বৃদ্ধের কয়েক বছর পুরোনো ছবি ছড়ালো তুরস্ক-সিরিয়ার ভূমিকম্পের আবহে। বৃদ্ধের ছবিটির রিভার্স ইমেজ করার পর ২০২০ সালের Reserachgate.net নামের একটি লিংক পাই যেখানে এই ছবিটি রয়েছে। এছাড়াও Hurriyetdailynews.com এর ২০২০ সালের ১৩ই নভেম্বরের রিপোর্টও আমরা এই ছবিটি পেয়েছি।
১৯৯৯ সালের ১২ই নভেম্বরে তুরস্কের উত্তরাঞ্চলে ৭.২ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। রিপোর্টে অনুসারে মাত্র ৪৫সেকেন্ডের এই কম্পনের প্রায় আড়াই হাজার লোকের মৃত্যু হয়েছিল। এই রিপোর্টে আমরা হাতে রুটি ধরা ক্রন্দনরত বৃদ্ধের ছবিটি পাই। অর্থাৎ এই ছবিটি সাম্প্রতিক কালে তুরস্ক-সিরিয়ার ভূমিকম্পের নয়।
Reserachgate.net এ আমরা এই ছবিটির চিত্রগ্রাহকের নাম পাই। Abdurrahman Antakyalı র নাম গুগলে লিখে খোঁজার পর ইনস্টাগ্রামের প্রোফাইল পাই। ওনার পোস্ট করা ছবিগুলো ঘাঁটতে ঘাঁটতে এই বৃদ্ধের ছবিটি পাই। আব্দুররহমান ইনস্টাগ্রামে ২০১৪ সালের ১২ই নভেম্বর এই ছবিটিকে পোস্ট করে তুর্কি ভাষায় যা লিখেছেন তার বাংলা তর্জমা হলো – ‘প্রায় ১৫ বছরে আগের এই ছবিটি যখন তুলেছিলাম তখনও আমি ওনার নাম জানতাম না। অনেক তাড়া ছিল আঙ্কারা গিয়ে এই ছবিটি ছাপার। ওনাকে যখন কেউ ডাক দেয় তখন ওনার নাম শুনি। আপনার আত্মার শান্তি কামনা করি আশরাফ আঙ্কেল।’যদিও এর বাইরে আমরা আর কোনো তথ্য পাইনি এই ছবিটির সম্পর্কে।
সাল হিসেবে করে দেখা গিয়েছে এই ছবিটি আব্দুর ১৯৯৯ সালে তুলেছিলেন। অর্থাৎ তুরস্কের ১৯৯৯ সালের ভূমিকম্পের সময়ের ছবি বর্তমানে সিরিয়া-তুরস্কের ভূমিকম্পের আবহে ছড়িয়েছে।
Result: Missing context
Our Sources
Article from Hurriyetdailynews.com published on 13 Nov 2020
Article from Researchgate.net published on July 2020
Instagram post from Abdurrahman Antakyalı of 12 Nov 2014
Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.