Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.
(প্রতিবেদনটি সর্বপ্রথম Newschecker English এ প্রকাশিত হয়েছে)
Claim
জলের নিচের আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠার ঘটনাটি ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের।
Fact
জলের নিচের আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠার ভিডিওটির সত্যতা জানার জন্য আমরা ভিডিওটির কিফ্রেম বের করে নিয়ে রিভার্স ইমেজ করি। এই পর্যায়ে আমরা ২০১৭ সালের ১১ই অক্টোবরে প্রকাশিত Newshub এর একটি রিপোর্ট পাই যেখানে লেখা রয়েছে ‘জলের তলায় অবস্থিত আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠায় ঢেকে গেলো অকল্যান্ড’. রিপোর্টের শুরুতে লেখা হয়েছে অকল্যান্ড মিউজিয়ামের জন্য তৈরী করা ভিডিও, যেখানে দেখা যাচ্ছে কিভাবে সাগরের তলায় জেগে ওঠা অগ্নুৎপাত কি পরিমান ধ্বংস ডেকে আনে একটি শহরের জন্য’ .
এই ভিডিওটির নির্মাতারা আরো জানিয়েছেন অকল্যান্ডের লাউঞ্চ রুমের জানালা দিয়ে দেখা যাবে এমন ভাবে এই আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতটিকে ডিজাইন করা হয়েছে।
১১ই অক্টোবর ২০১৭ সালের Mirror এর রিপোর্টে বলা হয়েছে অধ্যাপক ক্লিন উইলসন যিনি আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ, এই অগ্নুৎপাতের ভাইরাল ভিডিওটির সম্পর্কে জানিয়েছেন এর মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে নিউজিল্যান্ডে কি ভাবে বিপদ বয়ে আসতে পারে আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠার পর।
এরপর আমরা ইউটুউবে “Aucland’ ‘Volcanic eruption’ ‘Stimulation’ কীওয়ার্ড দ্বারা খোঁজার চোস্ত করি এবং Auckland War Memorial Museum নামের ইউটুউব চ্যানেলে ২০১৯ সালের ১৯শে ডিসেম্বরে আপলোড করা হয়েছিল।
এছাড়াও আমরা দেখি বেশ কিছু ইউটুউব চ্যানেলেও এই একই ভিডিও আপলোড করা হয়েছে।
আমাদের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে জলের নিচের আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠার ভিডিওটি সুমাত্রার নাম ছড়ালেও সেটি অনেক আগে থেকেই ইন্টারনেটে উপস্থিত আছে অকল্যান্ডের অগ্নুৎপাতের দৃশ্যর নামে।
Result: False
Our Sources
Report By Newshub, Dated October 11, 2017
YouTube Video By Auckland War Memorial Museum, Dated December 19, 2019
সন্দেহজনক কোনো খবর ও তথ্য সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া জানাতে অথবা সত্যতা জানতে আমাদের লিখে পাঠান checkthis@newschecker.in অথবা whatsapp করুন- 9999499044 এই নম্বরে। এছাড়াও আমাদের সাথে Contact Us -র মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন ও ফর্ম ভরতে পারেন।
Authors
With a penchant for reading, writing and asking questions, Paromita joined the fight to combat and spread awareness about fake news. Fact-checking is about research and asking questions, and that is what she loves to do.